‘কঠোরতর বিধিনিষেধ’ যেনো ‘অনেকটাই শিথিল’

‘কঠোরতর বিধিনিষেধ’ যেনো ‘অনেকটাই শিথিল’!

ক্রমেই শিথিল হয়ে পড়ছে কঠোর বিধিনিষেধ।

বুধবার ষষ্ঠ দিনে রাজধানীসহ দেশব্যাপি বেড়েছে ব্যক্তিগত যান চলাচল। খুলতে দেখা গেছে অনেক দোকানপাটও। বেড়েছে মানুষের যত্রতত্র যাতায়াত। করোনা উদাসীনতা দেখিয়ে হরহামেশা মানুষের জটলাও চোখে পড়ছে। সবমিলিয়ে অনেকটা শিথিল যেনো কঠোরতর লকডাউন খ্যাত কঠোর বিধিনিষেধ।

বুধবার সকাল থেকেই রাজধানী ঢাকায় দেখা যায় ব্যক্তিগত গাড়ির চলাচল। চেকপোস্টগুলোতেও তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। গাড়ির কাগজপত্র ও উপযুক্ত কারণ দেখাতে ব্যর্থ হলে দেয়া হচ্ছে মামলা। ব্যাংকসহ জরুরি সেবাখাতে নিয়োজিত অনেক প্রতিষ্ঠান খোলা থাকায় চাকরি বাঁচাতে কর্মস্থলে ছুটছেন অনেকেই। কিন্তু, অনেক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব গাড়ির ব্যবস্থা না থাকায় তারা পড়েছেন ভোগান্তিতে। হেঁটে কিংবা রিকশায় অফিসে যাচ্ছেন তারা।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ভয়াবহ আকার ধারণ করায় ১ জুলাই থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার। পরে বিধিনিষেধের মেয়াদ ১৪ জুলাই পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। এরপর কোরবানির ঈদ এবং জীবন জীবিকার প্রশ্নে ১৫ জুলাই থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত ৮ দিনের জন্য বিধিনিষেধ শিথিল করে সরকার। এরপর ২৩ তারিখ থেকে ফের শুরু হয় কঠোর বিধিনিষেধ। ৫ আগস্ট মধ্যরাত পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ বহাল থাকবে।