চির নিদ্রায় শায়িত হলেন সিলেট এডিএম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত পেশকার আব্দুল খালিক

সিলেট এডিএম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত পেশকার আব্দুল খালিকের জানাযা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
৯ অক্টোবর (শনিবার) বাদ আসর নামাজ শেষে সিলেট হযরত শাহজালাল (র.) দরগা মসজিদে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা শেষে দরগা কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়।
শনিবার সকাল ৮.৩০ মিনিটের সিলেট জালালাবাদস্থ নিজ বাস ভবনে ইন্তেকাল করেন (ইন্না..রাজিউন)। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে বার্ধক্য জনিত রোগের ভূগছিলেন।
মৃত্যু কালে তার বয়স হয়েছিল প্রায় ৬৫ বছর।
তিনি স্ত্রী, ১ ছেলে ৩ মেয়ে সহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন রেখে গেছে। তার ম ছেলে ডা. আরিফ বিল্লাহ সিলেট রাগীব আলী হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের সার্জারীতে কর্মরত, এক মেয়ে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে ডাক্তার হিসেবে কর্মকরত, আরেক মেয়ে একজন আইনজীবী হিসেবে কর্মরত, অপর একজন লন্ডন প্রবাসী।

জানা যায়, আব্দুল খালিকের গ্রামের বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার ৭নং লক্ষণাবন্দ ইউনিয়নের নিজ ঢাকাদক্ষিণ কাজি বাড়িতে। তিনি স্বনামধণ্য পরিবারের মরহুম কাজী ওয়াসীফ আলীর তৃতীয় সন্তান। চাকুরী জীবনে তিনি সিলেট এডিএম কোর্টের পেশকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

শোক:
তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সিলেট জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক আলহাজ্ব কুনু মিয়া, সিলেট কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয়ের রেজিষ্ট্রার বদরুল ইসলাম শোয়েব, অন টিভির বাংলাদেশ প্রতিনিধি ও সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকার সম্পাদক আবুল কাশেম রুমন, বার্তা সম্পাদক রুহুল ইসলাম মিঠু, ৭নং লক্ষণাবন্দ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি নিজাম উদ্দিন, চেয়ারম্যান প্রার্থী ওজি মোহাম্মদ কাওছার, ৩নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার ছালিক আহমদ, বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কবি নুরদ্দীন রাসেল, সাংবাদিক জাকারিয়া তালুকদার, গণদাবী পরিষদের নেতা ডা. হাবিবুর রহমান প্রমুখ। তার এক বিবৃত্তিতে মরহুমের রুহের আত্মার মাগফিরাত ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।