মিরপুর ১০ ফুটপাত অভিযান পরিদর্শন করলেন মিরপুর বিভাগের (ডিসি) জসীম উদ্দিন মোল্লা

রাজধানীর এমন কোনো এলাকা নেই, যেখানে ফুটপাতের উপর দোকানের পসরা নেই। সিটি করপোরেশন বার বার চেষ্টা করার পরেও পুরোপুরি দখলমুক্ত রাখতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে।

এবার ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান এর কড়া নির্দেশনা ফুটপাত ছাড়তে হবে। তবে যেহেতু হকারদের বাৎসরিক আয়ের বড় একটি অংশ আসে এই রমজান মাসে, তাই হকারদের সুবিধার্থে রমজান মাসে সিটি করপোরেশন নির্ধারিত স্পটে চালু রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

রমজান শুরু থেকে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন মিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মুন্সি ছাব্বীর আহমেদসহ থানার সকল পুলিশ ফোর্সগণ। এছাড়া কাফরুল থানার অফিসার ইনচার্জ ফারুকুল আলমসহ থানার সকল পুলিশ ফোর্সগণ। আজ মিরপুর ১০ পরিদর্শনে আসেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিরপুর বিভাগের উপ পুলিশ কমিশনার (ডিসি) জসীম উদ্দিন মোল্লা,কাফরুল থানার অফিসার ইনচার্জ ফারুকুল আলম।

এই বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিরপুর বিভাগের উপ পুলিশ কমিশনার (ডিসি) জসীম উদ্দিন মোল্লা’ র কাছে জানতে চাইলে, তিনি বলেন রমজানকে বলা হয় সংযম ও আত্মশুদ্ধির মাস।বিশেষ করে মিরপুর একটি জনবহুল এলাকা এই এলাকায় ঝানজট নিরসনে খুব বেগ পেতে হয় অসহনীয় যানজট দেখা ইফতারে আগ মহুর্তে। তারপর ও আমরা আমাদের সর্বচ্চো দিয়ে চেষ্টা করছি ঘরে ফেরা মানুষেরা দ্রুত সময়ে বাসায় যেনো ফিরতে পারে।

তিনি আরো বলেন ফুটপাতের পাশাপাশি রমজানে নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে সর্বস্তরের জনগন যদি দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বপ্রনোদিত হয়ে ফুটপাত পরিস্কার রাখে তবে আমাদের জন্য কাজ করা সহজ হয়ে যায়। আসলে প্রত্যেক নাগরিকের উচিত নিজের আইন মেনে চলা এবং অন্যকে আইন-মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করা।

মিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মুন্সি ছাব্বীর আহমেদ বলেন, আমরা প্রতিদিন মাইকিং করে সচেতন করছি। মিডিয়া এবং এখানকার যারা ফুটপাত ব্যবসায়ী আছে তাদের বলছি আপনারা কেউ ফুটপাতের উপর ব্যবসা করবেন না।

কাফরুল থানার ওসি ফারুকুল আলম বলেন, আমরা প্রতিনিয়তই থানা এলাকায় উৎপাদন মুক্ত রাখার চেষ্টা করি। আমরা প্রথম থেকে শুরু করেছি। বিকেল পর্যন্ত আমরা ফুটপাতে তাতে কেউ বসতে না পারে সেটি অভিযান করি আর রাতের বেলা মাদক অ এবং কিশোর গ্যাং নিয়ে আমরা অভিযান করি।