মঠবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের ধারালো অস্ত্রের কোপে স্বামী-স্ত্রী আহত

মাসুদ রানা, (পিরোজপুর : পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে প্রতিপক্ষের ধারালো অস্ত্রের কোপে দেলোয়ার হোসেন (৫০) ও রহিমা বেগম (৪৫) নামে দুই স্বামী-স্ত্রী আহত হয়েছেন। ১৭ জুলাই মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৮ টার দিকে উপজেলার উত্তর মিঠাখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। দেলোয়ার হোসেন ওই গ্রামের সত্তার হাওলাদারের পুত্র। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ওই রাতেই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।

আহত ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নি:সন্তানী দেলোয়ার-রহিমা দম্পত্তির পালিত পুত্রকে গত রমজান মাসে দেলোয়ার হোসেনের বোন একই গ্রামের বাসিন্দা লালমিয়া হাওলাদারের স্ত্রী শেফালী বেগম গালমন্দ করে। এঘটনায় রহিমা বেগম প্রতিবেশীদের কাছে নালিশ দেন। এতে তার ননদ শেফালী বেগম ক্ষিপ্ত হয়ে মঙ্গলবার বিকাল ৫ টার দিকে রহিমা বেগমের বাড়িতে এসে ঝগড়া করে। পরে রাত ৮ টার দিকে শেফালী বেগমের দুই ছেলে হাসান,জসিম ও ছোট ভাই জাকিরের নেতৃত্বে ৬/৭ জনের একটি সন্ত্রাসীদল পুঃণরায় ওই বাড়িতে হামলা চালায়। এসময় দেলোয়ার-রহিমা দম্পত্তি ভয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে দিলে জানালা ভেঙ্গে সন্ত্রাসীদল ঘরে উঠে তাদেরকে টেনে-হেচড়ে উঠনে নামিয়ে এলোপাথারী পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করে। এসময় তাদের সাথে থাকা স্বর্ণালঙ্কার, নগদ টাকা ও বিভিন্ন মালামাল লুট করে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ওই রাতেই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।
তান্ডব চালানোর সময় বিদ্যুৎ না থাকা ও বৃস্টির কারনে সন্ত্রাসীদল নির্বিঘেœ হামলা চালিয়েছে বলে জানিয়েছেন এলাকা বাসি। তারা আরো জানিয়েছেন হাসান মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত। সে মাদক মামলায় জেল খেটেছে।

এব্যপারে জাকির হোসেন বলেন, আমি এঘটনার সাথে জড়িত নই। হাসান, জসিমের নেতৃত্বে রাতে দেলোয়ার হোসেন ও রহিমা বেগমের ওপর হামলা চালানোর কথা স্বীকার করে বলেন, এটা ঠিক হয়নি। তিনি দাবী করেন তাদের পক্ষেরও তিন জন আহত হয়েছেন।

এঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে আহত দেলোয়ার হোসেন জানান।রাজি : তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের ধারালো অস্ত্রের কোপে দেলোয়ার হোসেন (৫০) ও রহিমা বেগম (৪৫) নামে দুই স্বামী-স্ত্রী আহত হয়েছেন। ১৭ জুলাই মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৮ টার দিকে উপজেলার উত্তর মিঠাখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। দেলোয়ার হোসেন ওই গ্রামের সত্তার হাওলাদারের পুত্র। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ওই রাতেই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।

আহত ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নি:সন্তানী দেলোয়ার-রহিমা দম্পত্তির পালিত পুত্রকে গত রমজান মাসে দেলোয়ার হোসেনের বোন একই গ্রামের বাসিন্দা লালমিয়া হাওলাদারের স্ত্রী শেফালী বেগম গালমন্দ করে। এঘটনায় রহিমা বেগম প্রতিবেশীদের কাছে নালিশ দেন। এতে তার ননদ শেফালী বেগম ক্ষিপ্ত হয়ে মঙ্গলবার বিকাল ৫ টার দিকে রহিমা বেগমের বাড়িতে এসে ঝগড়া করে। পরে রাত ৮ টার দিকে শেফালী বেগমের দুই ছেলে হাসান,জসিম ও ছোট ভাই জাকিরের নেতৃত্বে ৬/৭ জনের একটি সন্ত্রাসীদল পুঃণরায় ওই বাড়িতে হামলা চালায়। এসময় দেলোয়ার-রহিমা দম্পত্তি ভয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে দিলে জানালা ভেঙ্গে সন্ত্রাসীদল ঘরে উঠে তাদেরকে টেনে-হেচড়ে উঠনে নামিয়ে এলোপাথারী পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করে। এসময় তাদের সাথে থাকা স্বর্ণালঙ্কার, নগদ টাকা ও বিভিন্ন মালামাল লুট করে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ওই রাতেই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।

তান্ডব চালানোর সময় বিদ্যুৎ না থাকা ও বৃস্টির কারনে সন্ত্রাসীদল নির্বিঘেœ হামলা চালিয়েছে বলে জানিয়েছেন এলাকা বাসি। তারা আরো জানিয়েছেন হাসান মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত। সে মাদক মামলায় জেল খেটেছে।

এব্যপারে জাকির হোসেন বলেন, আমি এঘটনার সাথে জড়িত নই। হাসান, জসিমের নেতৃত্বে রাতে দেলোয়ার হোসেন ও রহিমা বেগমের ওপর হামলা চালানোর কথা স্বীকার করে বলেন, এটা ঠিক হয়নি। তিনি দাবী করেন তাদের পক্ষেরও তিন জন আহত হয়েছেন।
এঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে আহত দেলোয়ার হোসেন জানান।