‘ওয়াসার পানি নিয়ে আর কতদিন ভুগবে মানুষ?’

পানি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের প্রতিবেদন পাওয়ার পর, কী পদক্ষেপ নিয়েছে ওয়াসা তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। রোববার দুপুরে এ বিষয়ে শুনানিতে ওয়াসার বক্তব্যও জানতে চান আদালত।

এর আগে গত ৩ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট ও আইসিডিডিআরবির বিশেষজ্ঞরা ওয়াসার পানি পরীক্ষার প্রতিবেদন আদালতে জমা দেন। সেখানে ৩৪টি নমুনার ৮টিতে মলের জীবাণুসহ ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি পাওয়া যায়।

এ সময় আদালত জানতে চান ওয়াসার পানি নিয়ে আর কতদিন ভুগবে সাধারণ মানুষ।

আজ ওই প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু।

প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজধানীর সায়েদাবাদ, চাঁদনীঘাটসহ ওয়াসার বেশ কিছু মডস জোনের পানিতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গেছে। এছাড়া ওয়াসার সংগৃহীত ৩৪টি নমুনার মধ্যে ৮টিতে মলের জীবাণুর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।

গত ২০ মে এক আদেশে ঢাকা ওয়াসার পানির চারটি উৎসসহ রাজধানীর ৩৪টি পয়েন্ট থেকে পানির নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।

হাইকোর্টের আদেশের প্রেক্ষিতে আইসিডিডিআরবি, বুয়েটের বু্রো অব রিসার্চ টেস্টিং অ্যান্ড কনসালটেন্ট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগ পরীক্ষা করে এ প্রতিবেদন জমা দেয়।