নদী ও পরিবেশ নিয়ে কাজ করার ফাউন্ডার হলেন শেখ হাসিনা : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৮ সালে ঢাকার চারপাশের নদীগুলোকে দখল ও দূষণের হাত থেকে রক্ষা করার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন।

কিন্তু ২০০১ সালে নির্বাচনের পর নদী ও পরিবেশ রক্ষায় আর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। এতে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাংলাদেশের নদী ও পরিবেশের ক্ষতি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ১৪ বছরে নদীর নাব‍্যতা ধরে রাখার জন‍্য অনেক পদক্ষেপ নিয়েছেন। ফলে দেশ সবসূচকে এগিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘ ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে নদী ও পরিবেশ নিয়ে কথা বলেন। নদী ও পরিবেশ নিয়ে কথা বলা ও কাজ করার ‘ফাউন্ডার’ হলেন ‘শেখ হাসিনা’।

সোমবার (৩ অক্টোবর) ঢাকায় সিরডাপ মিলনায়তনে ‘বুড়িগঙ্গা নদী তীরবর্তী ডকইয়ার্ডসমূহ উপযুক্ত জায়গায় স্থানান্তরের খসড়া প্রতিবেদন সম্পর্কিত জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে লক্ষ‍্য অর্জনে সঠিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছি। বুড়িগঙ্গা নদীর সদরঘাটের ওপারে ডকইয়ার্ড থাকায় বিলাসবহুল লঞ্চগুলো ঘুরাতে এবং বার্থিংয়ে সমস‍্যা হয়, যা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। সেগুলো স্থানান্তরে সমন্বয় করা হবে।

বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম‍্যান কমডোর গোলাম সাদেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন‍্যান‍্যের মধ‍্যে বক্তব‍্য রাখেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল ও জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম‍্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী।