শিবগঞ্জে পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতিকে জড়িয়ে ফেসবুকে পোস্ট, থানায় অভিযোগ

বগুড়ার শিবগঞ্জে ছবি ও কিছু মন্তব্য লিখে সামাজিক যোগাযোগ ফেসবুকে পোস্ট করায় থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

১২ সেপ্টেম্বর রাতে থানায় এমন অভিযোগ দায়ের করেন শিবগঞ্জে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি রাম নারায়ণ কানু।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, রাম নারায়ণ কানু শিবগঞ্জ উপজেলার পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও গণেশ প্রসাদ কানু বানাইল বারোয়ারী শিব মন্দিরের কোষাধ্যক হওয়ায় তাদের মধ্যে সু—সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পূজা উদযাপন পরিষদের নির্বাচন কেন্দ্রীক তাদের মধ্যে সম্পর্কের ফাটল ধরে।

এড়হবংয চৎড়ংধফ নামের ফেসবুক আইডি থেকে রাম নারায়ন কানু ও পূজা উদযাপন পরিষদকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা প্রকার কথাবার্তা লিখে পোস্ট করা হয়।

শিবগঞ্জ উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি রাম নারায়ণ কানু বলেন, গত ৭ই এপ্রিল রাত ৯.০৩ ঘটিকার সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেখতে পাই যে, কোষাধ্যক্ষ এড়হবংয চৎড়ংধফ ফেসবুক আইডি থেকে আমার ছবিসহ কু—রুচিপূর্ণ কথাবার্তা লিখে পোস্ট করা হয়েছে।বিষয়টি আমার জন্য সম্মানহানীকর হওয়ায় থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছি।

পোস্টের বিষয়টি নিশ্চিত করে গণেশ প্রসাদ কানু বলেন, আমি পৌর কমিটিতে সভাপতি প্রার্থী হয়েছিলাম। ৭০ ভোটের মধ্যে আমি ৬০ ভোট পেলেও এখন পর্যন্ত আমার কমিটিকে অনুমোদন দেওয়া হয়নি। ২বারের বেশি কেউ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি থাকতে পারবেনা এমন নিয়ম থাকলেও রাম নারায়ণ কানু ৩বার সভাপতি হলেন কেমনে! এমন বিভিন্ন ঘটনার জন্য আমি ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছি।

শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রউফ বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

জেলা পুলিশের মাসিক সভায়মোকামতলা
তদন্ত কেন্দে্রর ৫জন পেলো শ্রেষ্ঠত্বের পুরস্কার

শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়া জেলা পুলিশ কর্তৃক মোকামতলা তদন্ত কেন্দে্রর ৫জন পুলিশ সদস্যকে শ্রেষ্ঠ হিসেবে মূল্যায়ন করেছেন। গত বুধবার বগুড়া পুলিশ লাইন্স এ জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ ও কল্যাণ সভায় তাদেরকে পৃথকভাবে শ্রেষ্ঠ ইনচার্জ, মাদক, অস্ত্র উদ্ধারকারী এবং ওয়ারেন্ট তামিলকারী হিসেবে পুরস্কৃত করা হয়।

পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী তাদেরকে সম্মাননা ক্রেষ্ট ও প্রাইজমানি উপহার দেন। পুরস্কারপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যরা হলেন, মোকামতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দে্রর ইনচার্জ আশিক ইকবাল (টানা ১০ম বার শ্রেষ্ঠ ইনচার্জ), ওই তদন্ত কেন্দে্রর উপ—পুলিশ পরিদর্শক মনোয়ার হোসেন, রিপন মিঞা, সহকারী উপ—পুলিশ পরিদর্শক এরশাদ আলী, ইস্রাফিল হোসেন।