সাংবাদিক হাসনাত তুহিনের বাড়ির উপর হামলা ও প্রাণনাশের হুমকি

সাংবাদিক নেতা হাসনাত তুহিন এর বার বার বাড়ির উপর হামলা, প্রাণনাশের হুমকি ও বাড়ি দখলের অপচেষ্টা।

বাড়ি নিয়ে বিরোধ সমাধানের আলোকে সাংবাদিক হাসনাত তুহিন ফেনী জর্জ কোর্টে একটি দেওয়ানি মামলা দায়ের করেন।

মামলা আমলে নিয়ে শান্তি ভঙ্গের আশংকা দেখা দিলে উভয় পক্ষ দ্বয়কে শান্তি বজায় রাখার নির্দেশ প্রদান করে আদালত। এমত অবস্থায় সকলে আদালতকে সম্মান দেখিয়ে যাচ্ছে কিন্তু কোন এক অদৃশ্য কারণে টাকা ও সন্ত্রাসী হুমকি দুমকি দেখিয়ে বার বার সাংবাদিক নেতা হাসনাত তুহিন এর বাড়ি দখলের চেষ্টা করে।

এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিকার চেয়ে হাসনাত তুহিন দাগনভূঁঞা থানা ও সোনাগাজী দাগনভূঁঞার সার্কেল অফিসে একটি অভিযোগ দাখিল করে। অভিযোগ এর ভিত্তিতে দুইপক্ষ কে সার্কেল অফিসে নোটিশ এর মাধ্যমে ডাকা হয়।উভয় পক্ষ উপস্থিত হলে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র পর্যালোচনা করে দখল বাজদের কাজ না করার নির্দেশ প্রধান করেন দাগনভূঞা সোনাগাজীর সার্কেল।
কিছু দিন কাজ বন্ধ থাকলেও কোন এক অদৃশ্য কারণে আবার জমি দখল করে রাস্তা নির্মান কাজ শুরু করে।

অধ্য ২৭/০৪/২০২১ ইং তারিখে সকাল ৫ টা থেকে কাজ করতে দেখা গেলে সাংবাদিক হাসনাত তুহিন ভূমিদস্যুদের কাছে কিসের বিত্তিতে কাজ করা হচ্ছে জানতে চাইলে প্রথমে প্রাণনাশের হুমকি প্রধান করে ও এস পি সার্কেল এর অনুমতি নিয়ে কাজ করছে এই কথা হাসনাত তুহিন কে জানান তারা।

এক পর্যায় ভুক্তভোগী সাংবাদিক বলেন কাজে অনুমতি দিয়েছে কিনা দেখতে চাইলে তারা ধমক প্রদান করে। এক পর্যায় বাকবিতন্ডা সৃষ্টি হয়ে দুই পক্ষে মাঝে বাকবিতন্ড চলাকালে সাংবাদিক হাসনাত তুহিন কে সহ তার ছোট ভাইকে প্রাণে মেরে পেলার হুমকি প্রধান করে।

তাৎক্ষণিক থানার সহযোগিতা চাইলে ডিউটিরত অফিসার এসআই নাজমুল ঘটনাস্থলে এসে দুই পক্ষ কে থামায়।ঘটনার বিস্তারিত জানতে চাইলে ওই অফিসার কে তারা জানান “এস পি সার্কেল এর অনুমতি নিয়ে কাজ করছেন।

কর্মরত অফিসার এস পি কে কল দিয়ে ঘটনার বিস্তারিত বললে অফিসারকে জানান উনি কাউকে কাজ করার অনুমতি প্রধান করেন নি বলেছেন কাজ করতে হলে কোট থেকে অনুমতি নিয়ে এসে কাজ করার জন্য। এই কথা শুনে এসআই কাজ বন্ধ রাখার জন্য বলে এবং পুনরায় কাজ করলে যাকে পাবে তাকে নিয়ে যাবে মর্মে ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়।

সাংবাদিক নেতা হাসনাত তুহিন থেকে জানতে চাইলে তিনি জানান আমার মায়ের নামের সম্পত্তি ওনার দুই বোনের সাথে ভাগ বন্টন না হওয়ার অন্য পক্ষ কিছু অংশ বেশি বিক্রি করায় বিরোধ এর সৃষ্টি হয়।এই বিরোধ মিমাংসার জন্য আদালতে মামলা করা হয়।

কিন্তু একের পর এক ভয়বিতী ও টাকার গরম দেখিয়ে বাড়ি দখল করে।এমতাবস্থায় থানার সহযোগিতা চাইলে তারা সহযোগিতা করবে বলে। এর পরেও কি করে তারা বার বার কাজ করার সাহস পায় তা আমার জানা নেই।

এই বিষয়ে তিনি আরো বলেন এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে যেকো সময় মারামারি থেকে খুনখারাপির আশংকা রয়েছে। তাই তিনি প্রশাসনের জোরালো ভূমিকা রাখার আহবান জানান এই সাংবাদিক নেতা।