কেন ব্লাউজ ছাড়া ছবি পোস্ট করে নেটদুনিয়া কাঁপাচ্ছেন নারীরা?

দিওয়ালির মরশুমে নেটদুনিয়ায় মহিলারা মেতেছেন এক খেলায়। পোস্ট হচ্ছে একের পর এক ছবি। যেখানে কায়দা করে শাড়ি পরেছেন মহিলারা। কিন্তু ব্লাউজ নেই ও নেই কোন নিচের ছোট পোশাকও।

সে ছবি অশালীন তো নয়ই, বরং শাড়ি যে কতভাবে পরা যায় তাইই দেখা যাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা সময় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ দেখা দেয়। এও সেরকম। এ চ্যালেঞ্জের নাম, ‘নো ব্লাউজ’ চ্যালেঞ্জ।

একজন দু’জন করে নেটদুনিয়ায় মহিলাদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় এই চ্যালেঞ্জ। দিওয়ালির একটু আগে থেকেই নেটদুনিয়া ভেসে যায় এরকম ছবিতে। কিন্তু কী এই চ্যালেঞ্জের উদ্দেশ্য?

মূলত দুটি কারণ। এক, অতীতে বহু মহিলাই শাড়ি পরতেন ব্লাউজ ছাড়া। তাতে কোনও অশালীনতা তো ছিলই না। বরং শাড়িকে দিয়ে শরীর আচ্ছাদনের অপূর্ব কৌশল আয়ত্ত করেছিলেন তাঁরা। সেই ট্র্যাডিশন ফিরে দেখা এই চ্যালেঞ্জে।

কিন্তু কী এই চ্যালেঞ্জের উদ্দেশ্য?। মূলত দুটি। এক, অতীতে বহু মহিলাই শাড়ি পরতেন ব্লাউজ ছাড়া। তাতে কোনও অশালীনতা তো ছিলই না। বরং শাড়িকে দিয়ে শরীর আচ্ছাদনের অপূর্ব কৌশল আয়ত্ত করেছিলেন তারা। সেই ট্র্যাডিশন ফিরে দেখা এই চ্যালেঞ্জে।

দুটি কারণই তুমুল গ্রহণযোগ্যতা পায় মহিলাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে। ফলে একের পর এক মহিলারা এই চ্যালেঞ্জ অ্যাকসেপ্ট করেন। ব্লাউজ ছাড়াই শাড়ি পরা ছবি পোস্ট করতে থাকেন।

লক্ষ্যণীয় যে, শাড়ি পরারও যে কত ধরণের কৌশল থাকতে পারে, এবং আধুনিক নারীরাও যে তাতে কম যান না, এ চ্যালেঞ্জ তা জানাচ্ছে। প্রসঙ্গত, কদিন আগেই শাড়ি পরা ছবি দিয়ে নেটদুনিয়ায় হেনস্তার শিকার হন দঙ্গল খ্যাত অভিনেত্রী ফতিমা সানা শেখ।

অথচ এই মহিলারা দেখিয়ে দিচ্ছেন, শাড়ি পরা কতটা নান্দনিক হতে পারে। এবং সেখানে ব্লাউজ না থাকলেও সৌন্দর্যে কোনও হানি হয় না।