দুপুর পর্যন্ত ১৮ প্রার্থীর ভোট বর্জন

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও জাল ভোট, এজেন্টদের বের করে দেওয়া, হামলা ও আটকসহ নানা অভিযোগ এনে রোববার দুপুর ২টা পর্যন্ত ১৮ জন প্রার্থী ভোট বর্জন করেছেন। এর মধ্যে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী ১৫ জন এবং জাতীয় পার্টির দুইজন ও স্বতন্ত্র একজন।

এর আগে সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। কিন্তু দুপুর ১২টার পর থেকে এসব প্রার্থী একে একে ভোট বর্জন করার ঘোষণা দেন।

দুপুর ২টা পর্যন্ত যেসব প্রার্থী ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন তারা হলেন-

খুলনা-৫ আসনে ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী জামায়াত নেতা অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, খুলনা-১ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সুনীল শুভ রায় এবং বিএনপির প্রার্থী আমির এজাজ খান, খুলনা-৬ আসনের ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ, নীলফামারী-৩ আসনে ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষের প্রার্থী জামায়াত নেতা অধ্যক্ষ আজিজুল ইসলাম, বাগেরহাট-৩ (মোংলা-রামপাল) আসনে ধানের শীষ প্রতীকের ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী মাওলানা শেখ আবদুল ওয়াদুদ, কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে ধানের শীষের প্রার্থী সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।

এ ছাড়া সিরাজগঞ্জ-১ আসনের বিএনপি প্রার্থী রোমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী রোমানা মাহমুদ, সাতক্ষীরা-৪ আসনে ধানের শীষ প্রার্থী গাজী নজরুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-২ আসনে ধানের শীষ প্রতীকের ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী মাওলানা আবদুল হাকিম, ঢাকা-১ থেকে বর্তমান এমপি স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-শালথা) আসনে বিএনপির প্রার্থী শামা ওবায়েদ, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকের ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী মাওলানা রফিকুল ইসলাম, বাগেরহাট-৪ আসনে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী জামায়াত নেতা শুরা সদস্য মো. আবদুল আলীম, খুলনা-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী আজীজুল বারী হেলাল এবং চট্টগ্রাম-১৫ (লোহাগাড়া-সাতকানিয়া) আসনে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী আ.ন.ম শামসুল ইসলাম ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।