চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তারের পর ‘বন্দুকযুদ্ধে চরমপন্থী’ নিহত

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে ‘চরমপন্থী’ এক নেতার মৃত্যু হয়েছে।

সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) আমির আব্বাস জানান, মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে ভালাইপুর কবরস্থানের কাছে চুয়াডাঙ্গা-মেহেরপুর সড়কে গোলাগুলির এ ঘটনা ঘটে।

নিহত কেতু (৪৮) জেলা সদরের আকন্দবাড়িয়া গ্রামের শওকত আলীর ছেলে।

পরিদর্শক আব্বাস বলেন, “পুলিশের মোস্ট ওয়াটেন্ড তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ও চরমপন্থী সংগঠন জনযুদ্ধের শীর্ষস্থানীয় নেতা কেতুকে মঙ্গলবার ভোরে ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

“চুয়াডাঙ্গা আনার পর রাতে তাকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে গেলে আগে থেকে ওত পেতে থাকা তার সহযোগীরা পুলিশকে গুলি করে। পুলিশ পাল্টা গুলি ছোড়ে। কেতু পালানোর চেষ্টা করলে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। আর তার সহযোগীরা পালিয়ে যায়।”

পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি রিভলবার, ছয়টি বোমা, দুই রাউন্ড কার্তুজ ও একটি হাঁসুয়া উদ্ধার করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, নিহত কেতুর বিরুদ্ধে তিনটি হত্যাসহ ছয়টি মামলা রয়েছে।