পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত

“স্মার্ট বাংলাদেশর স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নানা আয়োজনে যথাযোগ্য মর্যাদায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২৩ পালিত হয়েছে।

এ উপলক্ষে শুক্রবার (১৭ মার্চ) সকালে উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন- উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কাজী মাহমুদুর রহমান ডাবলু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোহাগ চন্দ্র সাহা, উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা নির্বাচন অফিসার আলী হোসেন, উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শওকত হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বীরমুক্তিযোদ্ধা ইয়াছিন আলী মন্ডল, উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার কাজী মাহাবুবুর রহমান, তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সাঈদ চৌধুরী, তেঁতুলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকির হোসেন মোল্লা, তেঁতুলিয়া সদর ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ করিম সিদ্দিকী, উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা মোছাঃ রোকেয়া বেগম প্রমুখ।
এছাড়াও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী সংগঠন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুষ্পস্তবক অর্পণ করে। পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।

পরে উপজেলা পরিষদ হলরুমে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সোহাগ চন্দ্র সাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কাজী মাহমুদুর রহমান ডাবলু।

সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বীরমুক্তিযোদ্ধা ইয়াছিন আলী মন্ডল, উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার কাজী মাহাবুবুর রহমান, তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সাঈদ চৌধুরী, তেঁতুলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকির হোসেন মোল্লা প্রমূখ।

এছাড়াও সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধি, আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক, সুশীল সমাজ, শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা শেষে কেক কাটা হয়। পরে চিত্রাংকন, রচনা ও সংগীত প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এর পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।